Meherpurer Chokh
  • জাতীয়
    • বাংলাদেশ
    • মেহেরপুর
      • প্রথম রাজধানী মুজিবনগর
    • অন্যান্য
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সংস্কৃতি
    • প্রাণ ও প্রকৃতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • কৃষি
  • স্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • খেলাধুলা
  • অর্থ বাণিজ্য
Meherpurer Chokh
  • জাতীয়
    • বাংলাদেশ
    • মেহেরপুর
      • প্রথম রাজধানী মুজিবনগর
    • অন্যান্য
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সংস্কৃতি
    • প্রাণ ও প্রকৃতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • কৃষি
  • স্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • খেলাধুলা
  • অর্থ বাণিজ্য
Subscribe
Meherpurer Chokh
Meherpurer Chokh
  • জাতীয়
    • বাংলাদেশ
    • মেহেরপুর
      • প্রথম রাজধানী মুজিবনগর
    • অন্যান্য
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সংস্কৃতি
    • প্রাণ ও প্রকৃতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • কৃষি
  • স্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • খেলাধুলা
  • অর্থ বাণিজ্য
Home » অন্যান্য » গাংনীতে ইবি ছাত্রীর মৃত্যু রহস্য!! মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদনে গড়মিল
অন্যান্য

গাংনীতে ইবি ছাত্রীর মৃত্যু রহস্য!! মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদনে গড়মিল

by shamim khan February 19, 2023
written by shamim khan February 19, 2023 0 comments
388

গাংনীতে ইবি ছাত্রীর মৃত্যু রহস্য
মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদনে গড়মিল

এম চোখ ডটকম,গাংনী:
মেহেরপুরের গাংনীর ইবি ছাত্রী নিশাত তাসনিম উর্মি হত্যাকাÐের অভিযোগ থেকে আসামীদের অব্যাহতি চেয়ে আদালতে চুড়ান্ত প্রতিবেদন দিয়েছেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। প্রতিবেদনে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্টের উপস্থিতি নেই। আসামী পক্ষের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে গল্প তৈরী করে প্রতিবেদন দেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী। এ ঘটনায় মামলার বাদীসহ জনমনে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, মামলার এজাহার, সুরতহাল রিপোর্ট ময়নাতদন্ত রিপোর্ট ও চুড়ান্ত প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে নানা গড়মিল লক্ষ্য গেছে। এজাহারে উল্লেখিত স্বাক্ষিদেরকে কোন প্রকার স্বাক্ষ্য নেয়া হয়নি। একটি সাদা কাগজে দুইজন স্বাক্ষির স্বাক্ষর নেয়া হয়েছে।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ইবি ছাত্রী উর্মিকে স্বামীর বাড়িতে শারীরিক নির্যাতন ও শ^াসরোধে হত্যা করে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার নাটক সাজানো হয়। উর্মির স্বামীর বসত ঘরের জানালার পর্দা টাঙানো হুকের সাথে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার করা হয়েছে বলে দাবী করেছে তার স্বামী পক্ষের লোকজন। পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন মরদেহ উদ্ধারের পর সেই স্থানটি পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। এমন একটি স্থানে কোনভাবেই আত্মহত্যা করা সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেছিলেন সকলেই। মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদন দেওয়ার সময় আত্মহত্যার দাবিকৃত স্থানটি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ কারও মতামত নেননি মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা গাংনী থানার এসআই শাহীন মিয়া। জানালার সাথে ঝুলে আত্মহত্যা করেছে মর্মে স্বামী পক্ষের লোকজন প্রচার করায় স্থানীয় লোকজন তা মেনে নেয়নি। স্থানীয়রা বিভিন্ন ভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে বিষয়টি হত্যাকাÐ বলেই জোর দাবি জানিয়েছে।
এদিকে চুড়ান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনার সময় উর্মির স্বামী এবং উর্মি হত্যা মামলার প্রধান আসামি আশফাকুজ্জামান প্রিন্স নিজ ঘরেই ঘুমিয়ে ছিলেন বলে দাবি করেছেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা। ঘটনার সময় উল্লেখ করা হয়েছে রাত সাড়ে ৯টা থেকে সাড়ে ১০ টার মধ্যে। এ সময়ে বাড়ির সব মানুষ ঘুমিয়ে থাকার বিষয়টিও সন্দেহজনক।
মরদেহ উদ্ধারের পর গাংনী থানার এসআই শাহীন মিয়া সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরী করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন যে, উর্মির গলার ডান দিকে আঙ্গুলের কালোদাগ রয়েছে। পিঠে ও কোমরে মারধর করা কালশিরা চিহ্ন বিদ্যমান। এবং শরীরের কোথাও তরল পদার্থ নির্গত হবার চিহ্ন পাওয়া যায়নি।
এদিকে ময়নাতদন্ত রির্পোটে সুরতহাল রির্পোটের কোন মিল নেই। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীন মিয়া চুড়ান্ত প্রতিবেদনে সুরতহাল রিপোর্টের গলার দাগের বিষয়টিও এড়িয়ে গেছেন।
ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন সঠিক হয়নি মর্মে আগেই অভিযোগ করেছেন মামলার বাদি। ভিসেরা রিপোর্ট তৈরীর জন্য উর্মির শরীরের প্রয়োজনীয় উপকরণ সংগ্রহ করে মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ড। দীর্ঘ ২২ দিন সেই উপকরণ হাসপাতালে ফেলে রেখেছিলেন তারা। শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন মিডিয়ায় সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ হলে টনক নড়ে মেডিকেল বোর্ডের। পরে মনগড়া একটি ময়নাতদন্ত করে আত্মহত্যা বলে প্রতিবেদন দেয় বলে অভিযোগ করেছেন মামলার বাদী গোলাম কিবরিয়া।
স্থানীয়দের দাবি, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন যেহেতু বিতর্কিত হয়েছে তাই পুলিশের তদন্তে উর্মির মৃত্যু রহস্য উন্মোচন হবে বলে আশা ছিল। কিন্তু চুড়ান্ত প্রতিবেদন আরও হতাশাজনক। তাহলে কি ভুক্তভোগী কোন মানুষ ন্যায়বিচার পাবে না ? মেধামি একজন ছাত্রীর নির্মম মৃত্যুর সঠিক কারণ তবে কে কেউ জানতে পারবে না ? এমন নানা প্রশ্ন এখন সচেতন মহলের। উর্মির স্বামীর পরিবার ধর্নাঢ্য ও প্রভাবশালী। তাহলে কি তাদের টাকা আর ক্ষমতার কাছে কি ঘটনার আসল কারণ পাল্টে গেছে ? এমন প্রশ্ন এখন অনেকেই করছেন মামলার বাদির কাছে।
জানা গেছে, মামলার চুড়ান্ত প্রতিবেদনে উর্মিকে আত্মহত্যা বলে দাবি করেছেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীন মিয়া। মূলত পুলিশের গোপন তদন্ত কিংবা স্বাক্ষীদের কোন বয়ানের গুরুত্ব নেই। মূলত উর্মি হত্যা মামলার প্রধান আসামি তার স্বামী প্রিন্স ও তার পিতা কাছ থেকে পাওয়া তথ্য দিয়েই তিনি প্রতিবেদন সাজিয়েছেন। মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে আমামিদেরকে বাঁচানোর জন্য আসল ঘটনা আড়াল করেছেন বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
উর্মির মরদেহ উদ্ধারের পরদিন গাংনী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) ও এসআই শাহীন মিয়া বিভিন্ন মিডিয়ায় দেওয়া সাক্ষাতকারে হত্যাকাÐ বলে সন্দেহের কথা বলেছিলেন। এর স্বপক্ষে তারা উর্মির শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের দাগের কথা উল্লেখ করেন। বিশেষ করে গলায় আঙ্গুলের ছাপ থাকার বিষয়টি তারা গলাটিপে হত্যাকাÐের দিকে ইঙ্গিত বহন করছে বলে জানান। তাছাড়া যৌতুকের কারনে যে উর্মিকে প্রায়ই নির্যাতন করা হতো তার প্রমাণ পাওয়ার কথাও বলেছিলেন তারা। অপরদিকে প্রিন্সের পরিবার আত্মহত্যা বলে দাবি করলেও আত্মহত্যার স্থানটি নিয়ে জোরালো সন্দেহ প্রকাশ করেছিলেন এসআই শাহীন মিয়া। অথচ চুড়ান্ত প্রতিবেদনে আত্মহত্যা দাবিকৃত স্থানটি সম্পর্ক তিনি কোন নির্দিষ্ট যুক্তি দাড় করাতে পারেননি। অন্যদিকে যৌতুকের বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন। এর পেছনে আসল রহস্য কি ? এমন প্রশ্ন এখন গাংনীর মানুষর মুখে মুখে।
জানা গেছে, নিহত উর্মির পিতা গোলাম কিবরিয়া যৌতুকের নগদ টাকা দিতে না পেরে উর্মির নামে এক বিঘা জমি রেজিস্ট্রি করে দেন ২০১৯ সালে। যার দলিল প্রিন্সের কাছেই ছিল। এই জমি বিক্রি করে স্বামী প্রিন্স প্রাইভেট কার কেনার জন্য স্ত্রী উর্মির উপর নির্যাতন করে আসছিল। পরে প্রিন্সের পিতা তাকে প্রাইভেট কার কিনে দেয়। এ নিয়ে প্রিন্স ও তার বাবা মায়ের রোষানলে পড়ে উর্মি। এর ধরেই মূলত প্রায় প্রতিদিনই নির্যাতন সইতে হতো উর্মিকে। মামলার এজাহারে বাদি গোলাম কিবরিয়া দলিলটি প্রিন্সের বাড়িতে থাকার বিষয়টি উল্লেখ করেছেন। অথচ তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীন মিয়া দলিলের বিষয়টি এড়িয়ে গেছেন।
এ ব্যাপারে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই শাহীন জানান, মামলার প্রাথমিক তদন্ত প্রতিবেন ও বিবাদী এবং স্বাক্ষিদের জবানবন্দী নেয়া হয়েছে। চার্জশীটেসব কিছু উল্লেখ করা হয়েছে। ফাইনাল চার্জশীট প্রদান ও উর্মীর আত্মহত্যা প্ররোচনাকারী হিসেবে তার স্বামীকে দেখিয়ে আদালতে ফাইনাল প্রতিবেদন দাখিলের অনুমতি চাওয়া হয়েছে। তদন্তে কোন অনিয়ম করা হয়নি।

Share 0 FacebookTwitterPinterestEmail
shamim khan

previous post
গাংনীতে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মাণ \ প্রকৌশলীদের ম্যানেজ করেই চলছে লোকাল রডের কাজ
next post
মুজিবনগরে অজ্ঞাত মহিলার মরদেহ উদ্ধার

You may also like

মেহেরপুরে ১০ টি স্বর্ণের বারসহ দুই জন আটক

November 30, 2025

মেহেরপুর পুলিশ সুপারের বাসভবনে আগুন 

November 12, 2025

গাংনীতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়ে ভিডিও ছড়িয়ে...

November 1, 2025

গাংনীতে সরকারি সার জব্দ ।। খুচরা ব্যবসায়ীকে জরিমানা

October 23, 2025

মেহেরপুরে প্রতারণা মামলায় হাবিবুর রহমানের দুই বছরের কারাদণ্ড

October 21, 2025

মেহেরপুর জেলা জামায়াতের উদ্যোগে ৫ দফা দাবিতে মানববন্ধন 

October 15, 2025

গাংনীতে প্রবাসীর স্ত্রী ধর্ষণের অভিযোগ, সালিশের টাকা গেল...

October 12, 2025

মেম্বরের ঘুষিতে মেম্বর জখম !

October 12, 2025

গাংনীতে ইয়াবা পাচারকালে যুবদল নেতাসহ তিনজন আটক

October 9, 2025

মুজিবনগরের বাগোয়ান ইউনিয়নে বিএনপির পথসভা ও লিফলেট বিতরণ

October 5, 2025

Recent Posts

বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় ভবরপাড়া ওয়ার্ড বিএনপির দোয়া মাহফিল...
গাংনীতে ট্রাক্টরের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় গাংনীতে দোয়া...
  • Dhaka
  • Phone: +8801517813116
  • Email: devjoynal410@gmail.com

Userful Links

  • Home
  • Contact Us
  • PRIVACY POLICY
  • DISCLAIMER
  • TERMS AND CONDITIONS

Copyright @2021-2022  All Right Reserved – Designed and Developed by Developer Joynal 

Meherpurer Chokh
  • হোম
  • জাতীয়
  • অন্যান্য
  • অর্থ বাণিজ্য
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
  • কৃষি
  • খেলাধুলা
  • প্রথম রাজধানী মুজিবনগর
  • প্রাণ ও প্রকৃতি
  • মেহেরপুর
  • রাজনীতি
  • শিক্ষা
  • খেলাধুলা
  • সংস্কৃতি
Meherpurer Chokh
  • জাতীয়
    • বাংলাদেশ
    • মেহেরপুর
      • প্রথম রাজধানী মুজিবনগর
    • অন্যান্য
    • ইতিহাস ও ঐতিহ্য
    • সংস্কৃতি
    • প্রাণ ও প্রকৃতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • কৃষি
  • স্বাস্থ্য
  • শিক্ষা
  • খেলাধুলা
  • অর্থ বাণিজ্য
Design By Dev Joynal